মুজিব শতবর্ষ একটি অনুচ্ছেদ লিখুন, অনুচ্ছেদ মুজিব শতবর্ষ , অনুচ্ছেদ মুজিব শতবর্ষ অনুচ্ছেদ, মুজিব শতবর্ষ অনুচ্ছেদ PDF Download,অনুচ্ছেদ নিয়োগ পরীক্ষায় আসা মুজিব শতবর্ষ, মুজিব শতবর্ষ অনুচ্ছেদ বাংলা ২য় পত্র অনুচ্ছেদ, অনুচ্ছেদ মুজিব শতবর্ষ (PDF Download)

মুজিব বর্ষ সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন

উত্তর সমূহ:

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত এই এক বছরকে ‘মুজিববর্ষ ঘােষণা করা হয়েছে। ২০১৮ সালের ৬ জুলাই আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ ও কেন্দ্রীয় কমিটির এক যৌথ সভায় উদ্বোধনী বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ঘােষণা দেন।

২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে সরকারি ও দলীয়ভাবে নানা অনুষ্ঠান ও কর্মসূচির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। ২০২১ সালের স্বাধীনতার পাশ বছর পূর্তি উদযাপনের মাধ্যমে মুজিববর্ষের সমাপ্তি ঘটবে। মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে নানা কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। সরকারি, বেসরকারি ও বিভিন্ন প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান যথাযথ মর্যাদার সাথে এ বর্ষটি পালন করবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিল্প-সংস্কৃতির নানা প্রতিযােগিতা যেমন: রচনা, কবিতা, গান, চিত্রাঙ্কন, অভিনয়, আবৃত্তি ইত্যাদি চলবে বছরব্যাপী ।

প্রকাশ করা হবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে নথি প্রকাশনা। দেশ- বিদেশের গুণীজনেরা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করবেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গােপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।

তিনি আমাদের জাতীর পিতা, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, মহান স্বাধীনতার ঘােষক ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বারবার জেল-জুলুম সহ্য করে নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর হয়েছেন তিনি। ১৯৪৭-এ দেশভাগের পরবর্তী পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতির প্রাথমিক পর্যায়ে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন তরুণ ছাত্রনেতা। পরবর্তীকালে তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতি হন। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ছয় দফা ঘােষণা করেন। এতে প্রাদেশিক সায়ত্বশাসনের দাবি থাকায় বঙ্গবন্ধু আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের অন্যতম বিরােধী পক্ষে পরিণত হন। ১৯৬৮ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তার বিচার শুরু হয়।

এতে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হন। ১৯৭০-এর নির্বাচনে তার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ বিপুল বিজয় অর্জন করলেও সরকার গঠনের সুযােগ দেওয়া হয়নি। বাঙালির অধিকার আদায়ের দৃপ্ত বাসনায় ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে তিনি যে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন, তা ছিল স্বাধীনতার দৃপ্ত অঙ্গীকার । স্বাধীনতাকামী বাঙালির উজ্জীবিত অবস্থান দেখে, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকা শহরে গণহত্যা চালায়।

বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হয় পশ্চিম পাকিস্তানে। সামরিক আদালতে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেও কার্যকর করার সাহস পায়নি। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একদল বিপথগামী। সেনাকর্মকর্তার হাতে তিনি সপরিবারে নিহত হন। এই মহান নেতার একশততম জন্ম দিবস ১৭ মার্চ ২০২০। এ দিন থেকেই মুজিববর্ষ শুরু এবং ২০২১ সালের ২৬ মার্চ মুজিববর্ষের সমাপ্তি।

মুজিববর্ষ অনুচ্ছেদ – 2

মুজিববর্ষ হলাে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী পালনের জন্য ঘােষিত বর্ষ। ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ১৭ মার্চ পর্যন্ত এ বর্ষ উদ্যাপন করা হবে। বঙ্গবন্ধুর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ, বিশেষ করে বাল্লাদেশের স্বাধীনতার প্রেক্ষাপট তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরাই এর উদ্দেশ্য বঙ্গবন্ধু ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গােপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন।

তাঁর জন্মের একশত বছর পূর্তি উপলক্ষেই আয়ােজন করা হয়েছে মুজিববর্ষের। বছরব্যাপী নানা আয়ােজনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর জীবনচিত্র ও বাংলাদেশের জন্য ইতিহাস তুলে ধরা হবে নতুন প্রজন্মের কাছে। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক অঙ্গসংগঠন ইউনেস্কো যােগ দিয়েছে এই আয়ােজনের সাথে। ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর প্যারিসে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে ইউনেস্কোর সকল সদস্যের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের সাথে যৌথভাবে মুজিবর্ষ পালনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এর ফলে বাংলাদেশ আয়ােজক দেশ হলেও সারা বিশ্বে মুজিববর্ষ পালিত হবে, যা একটি বিরল ঘটনা।

মুজিববর্ষের আনুষ্ঠানিক ক্ষণগণনা শুরু হয় ২০২০ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। তারপর দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিনে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে বিদেশি রাষ্ট্রনায়ক ও মেহমানসহ দুই লাখ মানুষের উপস্থিতিতে মুজিববর্ষের মূল অনুষ্ঠান শুরু হয়। এটি শেষ হবে ২০২১ সালের ১৭ মার্চ আরেকটি বড় অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। তার আগে বছরব্যাপী, থাকছে নানা ধরনের আয়ােজন।

কিছু উল্লেখযােগ্য পরিকল্পনা হলাে ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন এবং বিশ্বভারতীসহ বিদেশি আরও পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু চেয়ার স্থাপন, ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজে বঙ্গবন্ধু সেন্টার, লন্ডনে মাদাম তুসাে মিউজিয়ামে ও জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধুর নামে একাধিক পুরষ্কার প্রবর্তন, বঙ্গবন্ধুর উপর ২৪ ঘণ্টার ভিডিওচিত্র নির্মাণ ইত্যাদি। বেশকিছু ওয়েব সিরিজ, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও শিশুতােষ এনিমেটেড চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হবে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

মুজিববর্ষ নিয়ে বাংলা অনুচ্ছেদ লিখ -3

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত এই এক বছরকে ‘মুজিববর্ষ ঘােষণা করা হয়েছে। ২০১৮ সালের ৬ জুলাই আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ ও কেন্দ্রীয় কমিটির এক যৌথ সভায় উদ্বোধনী বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ঘােষণা দেন। ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে সরকারি ও দলীয়ভাবে নানা অনুষ্ঠান ও কর্মসূচির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। ২০২১ সালের স্বাধীনতার পাশ বছর পূর্তি উদযাপনের মাধ্যমে মুজিববর্ষের সমাপ্তি ঘটবে। মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে নানা কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। সরকারি, বেসরকারি ও বিভিন্ন প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান যথাযথ মর্যাদার সাথে এ বর্ষটি পালন করবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিল্প-সংস্কৃতির নানা প্রতিযােগিতা যেমন: রচনা, কবিতা, গান, চিত্রাঙ্কন, অভিনয়, আবৃত্তি ইত্যাদি চলবে বছরব্যাপী । প্রকাশ করা হবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে নথি প্রকাশনা। দেশ- বিদেশের গুণীজনেরা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করবেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গােপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আমাদের জাতীর পিতা, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, মহান স্বাধীনতার ঘােষক ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বারবার জেল-জুলুম সহ্য করে নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর হয়েছেন তিনি। ১৯৪৭-এ দেশভাগের পরবর্তী পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতির প্রাথমিক পর্যায়ে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন তরুণ ছাত্রনেতা। পরবর্তীকালে তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতি হন। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ছয় দফা ঘােষণা করেন। এতে প্রাদেশিক সায়ত্বশাসনের দাবি থাকায় বঙ্গবন্ধু আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের অন্যতম বিরােধী পক্ষে পরিণত হন। ১৯৬৮ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তার বিচার শুরু হয়। এতে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হন। ১৯৭০-এর নির্বাচনে তার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ বিপুল বিজয় অর্জন করলেও সরকার গঠনের সুযােগ দেওয়া হয়নি। বাঙালির অধিকার আদায়ের দৃপ্ত বাসনায় ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে তিনি যে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন, তা ছিল স্বাধীনতার দৃপ্ত অঙ্গীকার । স্বাধীনতাকামী বাঙালির উজ্জীবিত অবস্থান দেখে, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকা শহরে গণহত্যা চালায়। বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হয় পশ্চিম পাকিস্তানে। সামরিক আদালতে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেও কার্যকর করার সাহস পায়নি। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একদল বিপথগামী। সেনাকর্মকর্তার হাতে তিনি সপরিবারে নিহত হন। এই মহান নেতার একশততম জন্ম দিবস ১৭ মার্চ ২০২০। এ দিন থেকেই মুজিববর্ষ শুরু এবং ২০২১ সালের ২৬ মার্চ মুজিববর্ষের সমাপ্তি।

মুজিববর্ষ অনুচ্ছেদ –4

মুজিববর্ষ হলাে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী পালনের জন্য ঘােষিত বর্ষ। ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ১৭ মার্চ পর্যন্ত এ বর্ষ উদ্যাপন করা হবে। বঙ্গবন্ধুর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ, বিশেষ করে বাল্লাদেশের স্বাধীনতার প্রেক্ষাপট তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরাই এর উদ্দেশ্য বঙ্গবন্ধু ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গােপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর জন্মের একশত বছর পূর্তি উপলক্ষেই আয়ােজন করা হয়েছে মুজিববর্ষের। বছরব্যাপী নানা আয়ােজনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর জীবনচিত্র ও বাংলাদেশের জন্য ইতিহাস তুলে ধরা হবে নতুন প্রজন্মের কাছে। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক অঙ্গসংগঠন ইউনেস্কো যােগ দিয়েছে এই আয়ােজনের সাথে। ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর প্যারিসে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে ইউনেস্কোর সকল সদস্যের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের সাথে যৌথভাবে মুজিবর্ষ পালনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এর ফলে বাংলাদেশ আয়ােজক দেশ হলেও সারা বিশ্বে মুজিববর্ষ পালিত হবে, যা একটি বিরল ঘটনা। মুজিববর্ষের আনুষ্ঠানিক ক্ষণগণনা শুরু হয় ২০২০ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। তারপর দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মদিনে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে বিদেশি রাষ্ট্রনায়ক ও মেহমানসহ দুই লাখ মানুষের উপস্থিতিতে মুজিববর্ষের মূল অনুষ্ঠান শুরু হয়। এটি শেষ হবে ২০২১ সালের ১৭ মার্চ আরেকটি বড় অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। তার আগে বছরব্যাপী, থাকছে নানা ধরনের আয়ােজন। কিছু উল্লেখযােগ্য পরিকল্পনা হলাে ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন এবং বিশ্বভারতীসহ বিদেশি আরও পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু চেয়ার স্থাপন, ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজে বঙ্গবন্ধু সেন্টার, লন্ডনে মাদাম তুসাে মিউজিয়ামে ও জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধুর নামে একাধিক পুরষ্কার প্রবর্তন, বঙ্গবন্ধুর উপর ২৪ ঘণ্টার ভিডিওচিত্র নির্মাণ ইত্যাদি। বেশকিছু ওয়েব সিরিজ, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও শিশুতােষ এনিমেটেড চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হবে।

মুজিববর্ষ অনুচ্ছেদটি কেমন হয়েছে ? নতুন কিছু সংযোজন করা যায় বা বাদ দেওয়া প্রয়োজন? কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

Leave a Comment