করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে একটি ডিভাইস বা যন্ত্র তৈরি করছে ১২ বছর বয়সী এক কিশোর।
এটি প্রথমে পরিবারের জন্য তৈরি করলেও এখন তা অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছে।
ওই কিশোরের নাম মিজান রুপান-টম্পকিনস। যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সান ফ্রান্সিসকোতে থাকে সে।
থ্রিডি প্রিন্টার ব্যবহার করে হুকের মতো যন্ত্রটি তৈরি করে সে।
মিজান বলেছে, ‘আমি সত্যিই এটি মা-বাবার জন্য তৈরি করেছিলাম। আমি দেখেছিলাম মা-বাবা জীবাণু থেকে রক্ষা পেতে কোনো কিছু স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকতে চেষ্টা করছে। তখনই ধারণাটি আসে। ’
সে আরো বলে, ‘এটা তৈরির সময় যাতে পরিবেশবান্ধব হয়, সেটি খেয়াল রেখেছিলাম। এটি এখন সকলকে সহায়তা করছে।’
মিজান তার ডিভাইসটির নাম দিয়েছে ‘সেফ টাচ প্রো’। অনলাইনে এটি বিক্রি করছে সে। এখন পর্যন্ত ৩০০টি বিক্রি করেছে।
১৪.৯৯ মার্কিন ডলারে ওয়েবসাইটে ডিভাইসটি বিক্রি করছে মিজান। প্রতিদিন অর্ডার পাচ্ছে সে।
যেসব স্থান থেকে জীবাণু ছড়াতে পারে এই ডিভাইসটি তা তা স্পর্শ করা থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে। যেমন, এটিএমের কিপ্যাড, লিফটের বোতাম, দরজার হাতল ইত্যাদি।
মিজান ডিভাইসটি তৈরি করার আগে বাজার পর্যালোচনা করেছে। এর ডিজাইন নিয়ে গবেষণা করেছে। সে মূল ডিভাইসটির হালনাগাদ করে উদ্ভিদভিত্তিক প্লাস্টিক ব্যবহার করেছে, যা জীবাণুপ্রতিরোধী।
মিজানের এটাই প্রথম কোনো উদ্ভাবনী নয়। এর আগে সে নিজের জন্য কম্পিউটার তৈরি করেছে। যাতে অ্যালেক্সার মতো সফটওয়্যার ব্যবহার করে দেখিয়েছে। এছাড়া সে কম্পিউটারের অনেক কোডিং শিখেছে।
সূত্র: ফক্স কেটিভিইউ
- নন এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর NEEDs কে কেন প্রধান চালিকাশক্তি বলা হয়
- পরিচালকের ক্ষমতার উপর বাধা নিষেধগুলো কি কি
- সিনিয়া নির্বাহীদের চাকরিচ্যুত বেতন সম্পর্কে বিধিমালা সমূহ কি কি
- নির্বাহী পরিচালকের পারিশ্রমিকের উপাদান সমূহ ব্যাখ্যা কর
- পারিশ্রমিকে কর্পোরেট গভর্নেন্স এর একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে বিবেচনা করা হয় কেন